গত ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু ৭ জন ও আক্রান্ত ৩০৬ জন
একদিনে আরও ৭ জনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নভেল করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৯১ জন।
রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ২৬৩৪টি নমুনা পরীক্ষা করে আরও ৩১২ জনের মধ্যে এ ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ায় আক্রান্তের মোট সংখ্যা বেড়ে ২৪৫৬ জন হয়েছে।
গত এক দিনে সুস্থ হয়ে উঠেছেন আরও নয়জন। এ পর্যন্ত মোট ৭৫ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে যুক্ত হয়ে দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির এই সবশেষ তথ্য তুলে ধরেন।
গত কয়েকদিনে আক্রান্তের সংখ্যা তিনশর কাছাকাছি রয়েছে- এ বিষয়টিকে ইতিবাচক হিসেবে বর্ণনা করে তিনি বলেন, “এটা যদি আর না বাড়ে তাহলে আমরা ভাগ্যবান।”
তবে সংক্রমণ এড়াতে সরকার জনসমাগম না করাসহ যেসব বিধিনিষেধ দিয়েছে, মানুষ তা না মানায় হতাশা প্রকাশ করেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, “সংক্রমিত এলাকা থেকে লোকজন এখনও এমন এলাকায় যাচ্ছে যেখানে আগে সংক্রমণ পাওয়া যায়নি। তাতে নতুন আক্রান্ত হচ্ছে, কমিউনিটি ট্রান্সমিশন বেড়ে যাচ্ছে।”
বিদেশের মহামারী পরিস্থিতি তুলে ধরতে গিয়ে মন্ত্রী বিশেষজ্ঞদের বরাত দিয়ে বলেন, কোভিড-১৯ আক্রান্তদের চিকিৎসায় ‘অক্সিজেন থেরাপি’ ভালো কাজে দিচ্ছে।
“এজন্য আরও তিন হাজার অক্সিজেন সিলিন্ডার সংগ্রহ করেছি। বর্তমানে সংগ্রহে আছে প্রায় দশ হাজার অক্সিজেন সিলিন্ডার।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী দাবি করেন, বাংলাদেশ কোভিড-১৯ মোকাবিলায় ‘সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ায়’ পরিস্থিতি অনেক দেশের চেয়ে ভালো।
“আমরা এখন সংক্রমণ ধরা পড়ার পর সপ্তম সপ্তাহে আছি। এই সময় ইউরোপ ও আমেরিকায় লাখ লাখ লোক আক্রান্ত হয়েছিল। মৃত্যু হয়েছে হাজার হাজার লোকের।”
সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে অনুরোধ জানানোর পাশাপাশি বেশি বেশি পরীক্ষা করার ওপর জোর দেন জাহিদ মালেক।
রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ২৬৩৪টি নমুনা পরীক্ষা করে আরও ৩১২ জনের মধ্যে এ ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ায় আক্রান্তের মোট সংখ্যা বেড়ে ২৪৫৬ জন হয়েছে।
গত এক দিনে সুস্থ হয়ে উঠেছেন আরও নয়জন। এ পর্যন্ত মোট ৭৫ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে যুক্ত হয়ে দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির এই সবশেষ তথ্য তুলে ধরেন।
গত কয়েকদিনে আক্রান্তের সংখ্যা তিনশর কাছাকাছি রয়েছে- এ বিষয়টিকে ইতিবাচক হিসেবে বর্ণনা করে তিনি বলেন, “এটা যদি আর না বাড়ে তাহলে আমরা ভাগ্যবান।”
তবে সংক্রমণ এড়াতে সরকার জনসমাগম না করাসহ যেসব বিধিনিষেধ দিয়েছে, মানুষ তা না মানায় হতাশা প্রকাশ করেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, “সংক্রমিত এলাকা থেকে লোকজন এখনও এমন এলাকায় যাচ্ছে যেখানে আগে সংক্রমণ পাওয়া যায়নি। তাতে নতুন আক্রান্ত হচ্ছে, কমিউনিটি ট্রান্সমিশন বেড়ে যাচ্ছে।”
বিদেশের মহামারী পরিস্থিতি তুলে ধরতে গিয়ে মন্ত্রী বিশেষজ্ঞদের বরাত দিয়ে বলেন, কোভিড-১৯ আক্রান্তদের চিকিৎসায় ‘অক্সিজেন থেরাপি’ ভালো কাজে দিচ্ছে।
“এজন্য আরও তিন হাজার অক্সিজেন সিলিন্ডার সংগ্রহ করেছি। বর্তমানে সংগ্রহে আছে প্রায় দশ হাজার অক্সিজেন সিলিন্ডার।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী দাবি করেন, বাংলাদেশ কোভিড-১৯ মোকাবিলায় ‘সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ায়’ পরিস্থিতি অনেক দেশের চেয়ে ভালো।
“আমরা এখন সংক্রমণ ধরা পড়ার পর সপ্তম সপ্তাহে আছি। এই সময় ইউরোপ ও আমেরিকায় লাখ লাখ লোক আক্রান্ত হয়েছিল। মৃত্যু হয়েছে হাজার হাজার লোকের।”
সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে অনুরোধ জানানোর পাশাপাশি বেশি বেশি পরীক্ষা করার ওপর জোর দেন জাহিদ মালেক।
Comments
Post a Comment