Posts

Showing posts from September 3, 2023

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেলোশিপ, মাসে ভাতা ৫০,০০০

Image
  রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজে পোস্ট ডক্টরাল ফেলোশিপ দেবে। বিজ্ঞপ্তি তে উল্লেখিত যোগ্যতা পূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারেন যে কেউ। পিএইচডি ডিগ্রিপ্রাপ্ত দেশের অথবা দেশের বাইরের যেকোনো ব্যক্তি উচ্চতর গবেষণার লক্ষ্যে পোস্ট ডক্টরাল ফেলোশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদনকারীর গবেষণা প্রস্তাব অবশ্যই বাংলাদেশসংক্রান্ত হতে হবে। মানবিক ও বাণিজ্য শাখার বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পিয়ার রিভিউ বা স্কোপাস ইনডেক্সড জার্নালে প্রধান লেখক অথবা প্রতিনিধি লেখক হিসেবে কমপক্ষে দুটি গবেষণা প্রবন্ধ থাকতে হবে।  গবেষণা প্রবন্ধগুলো গবেষকের পিএইচডি গবেষণার সঙ্গে সম্পর্কিত হতে হবে। আবেদনকারী পিএইচডি করার সাত বছরের মধ্যে পোস্ট ডক্টরাল ফেলোশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। পোস্ট ডক্টরাল ফেলোশিপ পাওয়া গবেষক মাসিক ৫০ হাজার টাকা ফেলোশিপ, আবাসিক ও অন্যান্য সুবিধা পাবেন। আবেদনকারীদের কাঙ্ক্ষিত যোগ্যতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এবং প্রাথমিক আবেদনপত্র ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে। অথবা ২০ টাকার ডাকটিকিট সংযুক্ত করে নিজ ঠিকানাসংবলিত খাম সচিব, আইবিএস, রাবি ঠিকানা বরাবর পাঠিয়ে ডাক

গুগলের সফটওয়্যার প্রকৌশলী অবসরে যেতে চান ৩৫–এ, জমানো ৪১ কোটিতে কাটাতে চান জীবন

Image
  গুগলে চাকরি করেন। বয়স ২২ বছর। সেই কর্মচারী ৩৫ বছর বয়সে অবসর নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন। এর কারণ হলো সঞ্চয় করা কাঁড়ি কাঁড়ি ডলারে তিনি বাকি জীবন কাটিয়ে দিতে চান। অর্থ জমানোর উপায় হিসেবে তিনি বলছেন, অর্থ অপচয় করেন না। অল্প বয়স থেকে অর্থ বিনিয়োগ শুরু করেছেন। সিএনসিবির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই কর্মীর নাম ইথান নগনলি। তিনি গুগলের সফটওয়্যার প্রকৌশলী হিসেবে কাজ করেন। ২২ বছর বয়সী ইথানের পরিকল্পনা হলো ৩৫ বছর বয়সে অবসরে যাবেন। এই সময়ে তাঁর সঞ্চয় দাঁড়াবে ৪১ কোটি রুপি। আর এই অর্থে বাকিটা জীবন তিনি কাটিয়ে দিতে চান।  থানকে অল্প বয়সে বিনিয়োগ করে আয় করা শিখেয়েছেন মা–বাবা। ২২ বছর বয়সী এ তরুণের পকেটে এখন আছে ১ লাখ ৩৫ হাজার ডলার। এই অর্থ তিনি বিনিয়োগ করে রেখেছেন। চাকরি করার মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ করেছেন। ফ্লোরিডা ও ক্যালিফোর্নিয়াতে তাঁর বাড়ি আছে। বর্তমানে তাঁর বাস ক্যালিফোর্নিয়ার অরেঞ্জ কান্ট্রিতে। ভবিষ্যতে আরও সম্পত্তির মালিক হওয়ার পরিকল্পনা আছে তাঁর। তিনি এমনভাবে অর্থ ব্যয় করেন, যেন বাঁচানো অর্থে বিনিয়োগের সুযোগ থাকে।