Posts

Showing posts from September 24, 2017

পৃথীবির দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার

Image
পৃথীবির দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার । প্রতি বছর সারা দেশ থেকে লাখো পর্যটকের কক্সবাজারে সমাগত হয় কক্সবাজারে সমুদ্র দর্শনের জন্য। কক্সবাজারের সমুদ্র তীর প্রায় ১২০ কিমি দীর্ঘ। এছাড়াও এখানে রয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ মংস্য বন্দর। আমাদের দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপের অবস্থানও কক্সবাজার জেলায়। এ ছাড়াও মহেশখালী ও সোনাদিয়া দ্বীপের অবস্থানও কক্সবাজার জেলায়। শুধু সমুদ্র আর দ্বীপ নয়, এ জেলায় আছে বেশ কয়েকটি সুন্দর সংরক্ষিত বন। এ সমস্ত কারণে কক্সাবাজারে সারা বছরই পর্যটকের ভীড় লেগে থাকে।  কিভাবে যাবেন: কক্সবাজারের সরাসরি গাড়ী চলে রাজধানী ঢাকা সহ দেশের প্রধান প্রধান শহরগুলোতে। যেমন, চট্টগ্রাম, খুলনা, সিলেট, রংপুর ইত্যাদী। ঢাকা থেকে নন এসি গাড়ী আছে অনেকগুলো। শ্যামলী, টিআর, হানিফ, ইউনিক, এস আলম, সৈাদিয়া, ইত্যাদী। ভাড়া পড়বে ৮০০ টাকা। আর যদি এসি তে যান আছে গ্রীন লাইন, ‍সৈাদিয়া, দেশ ট্রাভেলস, টিআর, সোহাগ ইত্যাদী। ভাড়া পড়বে ১৬০০(ইকোনমি ক্লাস)-থেকে ২০০০ টাকা (বিজনেস ক্লাস)। সময় লাগতে পারে ১২-১৪ ঘন্টার মত। এছাড়া সেন্টমার্টিন পরিবহন বলে একটি সার্ভিস চালু আছে যেটা চলে টেকনাফ পর্যন্ত। নন এসির ক্

আশুরার আমলের ফজিলত

Image
আরবি মাসের প্রথম মাস মহরম । ইহা ফজিলতের মাস ।ইসলামী ইতিহাস ও ঐতিহ্যের মাস। সুখের মাস ও শোকের মাস। আনন্দ ও বেদনার মাস। হাসি ও কান্নার মাস। স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙের খেয়া। সুসংবাদ ও দুঃসংবাদের সারথি। হক ও বাতিলের পার্থক্যকারী। মানুষ ও অমানুষের পরিচয়দানকারী। রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে ইসলামে আশুরার দিনে রোজা রাখার বিধান ছিল। মুসা (আ.) ও তাঁর অনুসারীরা রোজা রাখতেন। জাহেলি যুগে মানুষ উপবাস থাকত। নবী (সা.) ও তাঁর সহচররা এ দিনে সিয়াম সাধনা করতেন। দ্বিতীয় হিজরিতে রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার পর আশুরার রোজা মানুষের ইচ্ছার ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়। হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, ‘জাহেলি যুগে কোরাইশরা আশুরার রোজা রাখত। রাসুল (সা.)ও তা পালন করতেন। মদিনায় হিজরতের পরও পালন করেছেন এবং লোকদের পালন করার নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু যখন রমজান মাসের রোজা ফরজ হয়, তখন তিনি ইরশাদ করেন, যার মন চায় রোজা রাখো, যার মন চায় পরিত্যাগ করো। ’ (বুখারি, হাদিস : ১৮৭৬)

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষক পদে ৪৬৯ নন-ক্যাডার নিয়োগ অক্টোবরে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের শূন্যপদ পূরণে ৮৯৮ জন নন-ক্যাডারের মধ্যে অক্টোবরের শুরুতেই নিয়োগ হচ্ছে ৪৬৯ জন। পর্যায়ক্রমে অন্যদেরও নিয়োগ দেওয়া হবে। এর আগে ৩৪তম বিসিএস থেকে দুই হাজার ৮৯৯ জনকে নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি)। এরই ধারাবাহিকতায় ৮৯৮ জনকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়। বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এফ এম মঞ্জুর কাদির বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের শূন্যপদ পূরণে ৮৯৮ জনকে নিয়োগ করা হবে শিগগিরই। তাদের মধ্যে ৫০০ জনের পুলিশ ভেরিফিকেশন চূড়ান্ত হয়ে এসেছে। এর মধ্যে ৪৬৯ জনকে ১০ অক্টোবরের মধ্যেই নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হবে।’ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রধান শিক্ষকের এসব পদ দ্রুত পূরণ করতে সহকারী শিক্ষককে চলতি দায়িত্ব দেওয়ারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ প্রসঙ্গে গত ২৩ মে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান জানান, বর্তমানে প্রধান শিক্ষকের ২১ হাজার পদ খালি আছে। এর মধ্যে ১৬ হাজার পদ পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণ করা হবে

রাখাইনে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সহিংসতার মুখে

বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে মিয়ানমার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় তিনি বলেন, রাখাইনের উত্তরাঞ্চলে রোহিঙ্গাদের উপর যে সহিংসতা হয়েছে তা মধ্যাঞ্চলেও বিস্তৃত হতে পারে এবং সেখানে আড়াই লাখ রোহিঙ্গা বাস্তুচ্যুত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। রাখাইনে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সহিংসতার মুখে প্রায় পাঁচ লাখ রোহিঙ্গার পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়ার প্রেক্ষাপটে নিরাপত্তা পরিষদের এই বৈঠক হচ্ছে। এটাই আট বছরে মিয়ানমার নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের প্রথম উন্মুক্ত বৈঠক। গুতেরেস বলেন, রাখাইনে সহিংসতা রোহিঙ্গাদের খুব দ্রুতই বিশ্বের বড় উদ্বাস্তু জনগোষ্ঠীতে পরিণত করেছে, যা মানবিকতা ও মানবাধিকারের জন্য ‘দুঃস্বপ্নের’ জন্ম দিয়েছে। “পালিয়ে আসা, যাদের বেশিরভাগ নারী, শিশু ও বয়স্ক, তাদের কাছ থেকে আমরা রক্ত হিম করা বক্তব্য পেয়েছি। “তাদের বর্ণনায় নির্বিচারে গুলিবর্ষণ, বেসামরিকদের বিরুদ্ধে ভূমি মাইন ব্যবহার ও যৌন সহিংসতাসহ অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ ও মানবাধিকারের গুরুতর লংঘনের কথা বলে।” রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের হামলার জবাবে গত ২৫ অগাস্ট রাখাইনে নতুন করে দমন অভিযান শুরু করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। তাদের সহিংসতার মু

আক্রমণের শিকার হলেই যুদ্ধ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: সামরিক শক্তিতে তৃতীয় ক্ষমতাধর দেশ চীন। তৃতীয় স্থানে থাকলেও চীন সামরিক খাতে যুক্তরাষ্ট্রের পরে সবচেয়ে বেশি খরচ করে। সামরিক খাতে দেশটির বার্ষিক ব্যয় ২১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। মানবশক্তির বিচারে চীন বিশ্বের সর্ববৃহৎ সামরিক শক্তির দেশ। এ দেশটির হাতেও পারমানবিক অস্ত্র রয়েছে। বেইজিংয়ের সামরিক লক্ষ্য- বিশ্বশক্তি হিসেবে চীনের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় চূড়ান্তভাবে আঞ্চলিক শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করা। আর এই শ্রেষ্টত্ব অর্জনের লক্ষ্যে দেশটি সামরিক সক্ষমতা বাড়িয়েই চলছে। দেশটির মোট সেনা সদস্য ৩৭ লাখ ১২ হাজার ৫০০ জন। ট্যাংকের সংখ্যা নয় হাজার ১৫০টি। রয়েছে চার হাজার ৭৪৪টি সাঁজোয়াযান। বিভিন্ন ধরনের কামানের সংখ্যা সাত হাজার ৯৫৬টি। এ ছাড়া ক্ষেপণাস্ত্র ছোঁড়ার যান এক হাজার ৭৭০টি। চীনের বিমানবাহিনীতে মোট বিমানের সংখ্যা দুই হাজার ৯৫৫টি। নৌবাহিনীতে রয়েছে একটি বিমানবাহী রণতরী, ৫১টি ফ্রিগেট, ৩৫টি ডেস্ট্রয়ার ও ৬৮টি সাবমেরিনসহ ৭১৪টি তরী। তবে বেইজিংয়ের সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর যেসব নতুন অস্ত্র রয়েছে, তার অধিকাংশর নকশা যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমাদের কাছ থেকে চীনা হ্যাকারদের চুরি করে নেয়া। ফলে

এবার বাংলাদেশিদের উপর হামলা চালাচ্ছে মিয়ানমারের বাহিনী

মিয়ানমারে চলমান সহিংসতায় হাজার হাজার রোহিঙ্গা মুসলিম বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছে। এ পর্যন্ত প্রায় ছয় লাখ রোহিঙ্গা মুসলিম বাংলাদেশে এসেছে। গত ২৫ আগস্ট রাতে রাখাইনে কয়েকটি পুলিশ ফাঁড়ি ও তল্লাশিচৌকিতে সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়। ওই হামলার জেরে রাখাইন রাজ্যে নতুন করে সেনা অভিযান শুরু হয়। মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী নিরস্ত্র রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ ও শিশুদের ওপর নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চালাতে থাকে। তবে এবার বাংলাদেশিদের উপর হামলা চালাচ্ছে মিয়ানমারের বাহিনী। সমকালের সংবাদের বরাতে এর বিস্তারিত তুলে ধরা হলো। সাগরের বুকে মাছ ধরছিল ওরা। হঠাৎ গুলি করতে করতে জেলে নৌকাটি থামিয়ে তাতে উঠে এলো মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি)। প্রচন্ড মারধর করতে লাগল বাংলাদেশি জেলেদের। পিটিয়ে ভেঙে ফেলল মো. সাদ্দামের (২৬) দুই হাত ও দুই পা। রাইফেল দিয়ে আঘাত করতে করতে তার মাথা ফাটাল। প্রচুর রক্তপাতে জ্ঞান হারিয়ে ফেললেন সাদ্দাম। তাকে সাগরের বুকে ফেলে দিল বিজিপি সদস্যরা। উত্তাল সাগরে সঙ্গে সঙ্গে ডুবে গেলেন সাদ্দাম। এবার জেলেদের দিকে ফিরে সরাসরি গুলি চালাতে লাগল ওরা। আতঙ্কিত জেলেরা সবাই ঝাঁপিয়ে পড়লেন সাগরের বুকে। ত

প্রকৃতির সৌন্দর্যমন্ডিত সুন্দরবন

Image
বনভূমি ও বন্য প্রাণী দেখতে প্রতিনিয়ত সুন্দরবনে ভিড় করছে পর্যটকরা। প্রকৃতির অপরূপ অনাবিল সৌন্দর্যমন্ডিত রহস্যঘেরা এ বনভূমি পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় হলেও সেখানে নেই পর্যাপ্ত পর্যটন সুবিধা। সুন্দরবন বিশ্বখ্যাতি অর্জন করেছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার ও চিত্রল হরিণের জন্য। কিন্তু বর্তমানে সেখানে বানর, কুমির, হাঙ্গর, ডলফিন, অজগর ও বন মোরগ ছাড়াও রয়েছে ৩৩০ প্রজাতির গাছ, ২৭০ প্রজাতির পাখি, ১৪ প্রজাতির সরীসৃপ, ৪২ প্রজাতির বন্য প্রাণী ও ৩২ প্রজাতির চিংড়িসহ ২১০ প্রজাতির মাছ। এসব বন্য প্রাণী ও সুন্দরবনের নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখতে দেশ-বিদেশের পর্যটকরা প্রতিনিয়ত সেখানে ছুটে যাচ্ছেন।  ঢাকা থেকে কিভাবে যাবেন : সুন্দরবন যেতে চাইলে ঢাকা থেকে আপনি সরাসরি চেয়ার কোচে মংলা বন্দরের পর্যটন ঘাটে পৌছাতে পারেন। সেখান থেকে চেয়ার কোচ, ট্রেনে খুলনা গিয়ে কোন আবাসিক হোটেলে রাত যাপন করে পরের দিন খুলনা জেলখানাঘাট থেকে লঞ্চে সুন্দরবনে যেতে পারেন।  যেভাবে সুন্দরবনে প্রবেশ করতে হয় খুলনা কিংবা মংলা থেকে নৌ পথে সুন্দরবনের গহীন অরণ্যে প্রবেশ করা যায়। মংলার অদূরেই ঢাইনমারীতে রয়েছে বন বিভাগের কার্যালয়। সেখান থেকে সুন্দরবনে প্রবেশের

Natural Bangladesh

Image

নারী মর্যাদা লাভ করে কিসের গুনে

কলেজের দেয়ালে লেখা ছিল,, হে যুবক বিয়েতে তোমার আগ্রহ নেই কেন।--- পরদিন জবাবে কোন এক যুবক লিখলো, সস্তায় যদি বাজারে দুধ পাওয়া যায়, তবে কষ্ট করে গাভী পালনের কি দরকার! নারী আজ তার দেহকে Expression করার জন্যে Contest এ নেমেছে। যুবকরা তাদের দেখে নিজের মনের কামবাসনা পূরণ করে নিচ্ছে। নারী চলতে চায় পশ্চিমাদের নোংরা কালচারে। নারীকে আজ বেপর্দায় যুবকেরা রাস্তাঘাটে, বাজারে, মার্কেটে, ইন্টারনেটে, ফেসবুকে বিনা-পয়সায় দেখতে পেলে, টাকা খরচ করে বিয়ে করার কি দরকার? নারী আজকে বেহায়াপনায় লিপ্ত হয়ে নিজের অমূল্য সম্পদ সস্তায় বিলিয়ে দেয়, যার কারনে যুবকদের মাঝে বিয়ের আগ্রহ কমবে এটাই স্বাভাবিক। হে নারী তুমি মহা মূল্যবান! তবে কেন বেপর্দায় ঘরের বাহির হবে? কেন নিজের সৌন্দর্য বিনা-পয়সায় পরপুরুষকে দেখাবে? কেন সস্তায় নিজেকে বিলিয়ে দিবে? তাই একজন নারীর চরিত্র এমন হওয়া উচিৎঃ "আমি মুসলিম জাতি," পর্দা আমার পরিচয় এবং আমার সৌন্দর্য", আমার সতীত্ব কেবল আমার স্বামীর জন্যে। কোন পরপুরুষের জন্যে নয়"। তবেই নারী হবে সম্মানের অধিকারী। নারী হবে তার স্বামীর কাছে শ্রেষ্ঠ সম্পদ।।

কেন প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন ও মর্যাদা বাড়ানো উচিত

কেন প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন ও মর্যাদা বাড়ানো উচিত? শিক্ষকতা একটি অত্যন্ত সম্মানজনক পেশা কিন্তু শুধু প্রাথমিক শিক্ষকদের বেলায় এই কথাটা প্রযোজ্য নয়।আমাদের দেশে বিশ্ববিদ্যালয়,কলেজ ইত্যাদির শিক্ষকদের যে বেতন ও মর্যাদা দেওয়া হয় তার শতভাগের কয়ভাগ প্রাথমিক শিক্ষকরা পায়।অথচ এদের বেতন মর্যাদা পাওয়া উচিত সবার উপরে।আপনি যদি কোন জাতিকে ধ্বংস করতে চান তাহলে তার শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করুন।আর শিক্ষা ব্যবস্থা খুব সহজে ধ্বংস করতে চাইলে প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করলেই কেল্লা ফতে।বাকি শিক্ষা ব্যবস্থা এমনিতে ধ্বংস হয়ে যাবে।কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন পূরণের ধাপ মাত্র।এখানে শিক্ষার্থীকে হাত ধরে তার স্বপ্ন পূরণ করার জন্য কোন সাহায্য করা হয়না।শিক্ষার্থী নিজে নিজেই তার স্বপ্ন পূরণের চেষ্টা করে।অথচ প্রাথমিক শিক্ষায় শিক্ষকরা শিশুদের হাত ধরে তাদের বুঝায় স্বপ্ন কি,স্বপ্ন কিভাবে দেখতে হয়,কিভাবে স্বপ্ন পূরণ করতে হয়।এখানেই শিশুরা শিখে নৈতিকতা,আদব,এবং ভালোবাসা।এখানে শিক্ষার্থী যে বিষয়গুলো শিক্ষা পায় সেগুলো তার মৃত্যুর আগে পর্যন্ত কাজে লাগে।এ স্তরে কাউকে শিখানো যে কত কঠিন তা শুধু ঐ শিক্ষকরাই জান

এরকম অপদার্থ যেন পরীক্ষক না হয়

চলতি বছর এইচএসসি পরীক্ষায় ইংরেজিতে ফল বিপর্যয়ের কবলে পড়েছিল কুমিল্লা বোর্ড। কেননা এই বোর্ডে এক লাখ ৮২ হাজার পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করেছে এক লাখ ৮ হাজার ১শ ১১ জন। ফেল করেছে ৭৪ হাজার ৮ শ ৮৮ জন। শুধু গণিতে ফেল করেছে ৩৪ হাজার ৬৮৯ জন। আর ইংরেজিতে ফেল করেছে ২৫ হাজার ৬০৬ জন। হাজার হাজার শিক্ষার্থী এ বিষয়ে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ করলেও খাতা পুন:নিরীক্ষণের সুযোগ না থাকায় তাদের অনেককেই স্নাতক পর্যায়ে ভর্তির ক্ষেত্রে দিতে হচ্ছে চরম মূল্য। তবে শিক্ষকদের এমন ‘খামখেয়ালীপনা’র শিকার হলেও ঘুরে দাঁড়িয়েছেন ক্ষতিগ্রস্থ শিক্ষার্থী পূজা। এইচএসসিতে ইংরেজিতে সে ফল বিপর্যয়ের শিকার হলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় সে ইংরেজি বিভাগে পড়ার সুযোগ করে নিয়েছে। এই সাফল্যের পর ফল বিপর্যয়ের কারণে তার জীবনে বয়ে যাওয়া ঝড় এবং দৃঢ়তার বিষয় উল্লেখ করে পূজার পিতা রতন কুমার মজুমদার এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে কুমিল্লা বোর্ড কর্তৃপক্ষের কাছে দাবী জানিয়েছেন এরকম ‘অপদার্থ, অযোগ্য, মস্তিষ্ক বিকৃত ইংরেজী শিক্ষককে যেন আর পরীক্ষক বা প্রধান পরীক্ষক করা না হয়।’ কেননা একজন শিক্

সু চিকে কক্সবাজারে আসার আহ্বান

Image
মিয়ানমারে ‘জাতিগত নিধনযজ্ঞের’ ভয়াবহতায় জীবন বাঁচাতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা চার লক্ষাধিক রোহিঙ্গার দুর্দশায় উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘ। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সঙ্গে কথা বলা এবং তাদের অবর্ণনীয় দুর্দশা দেখতে মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন দলের নেত্রী অং সান সু চি’কে কক্সবাজার সফরের আহ্বান জানিয়েছেন বিশ্ব সংস্থাটির সাতজন বিশেষজ্ঞ। একইসঙ্গে বিশ্বের সবচেয়ে নিপীড়িত এ জনগোষ্ঠীর ওপর নিপীড়ন বন্ধে বার্মিজ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তারা। মঙ্গলবার জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনের এক বিবৃতিতে তারা এ আহ্বান জানান। বিবৃতিতে বলা হয়, রোহিঙ্গাদের মানবাধিকারের গুরুতর লঙ্ঘনের বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যে বিচারবর্হিভূত হত্যাকাণ্ড, মাত্রাতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ, নির্যাতন ও অপব্যবহার, যৌন সহিংসতা, লোকজনকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করা, দুই শতাধিক রোহিঙ্গা গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া, সেখানে তাণ্ডব চালানোর মতো বিষয়গুলো রয়েছে। ১০ হাজার ঘরবাড়ি এই অগ্নিসংযোগ ও তাণ্ডবের শিকার হয়েছে। কিন্তু রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি’র কাজের জন্য পুরো রোহিঙ্গা সম্প্রদায় মূল্য দিতে পারে না। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ১৯ সেপ্টে

আসুন আজ জেনে নেই ছোট্ট লবঙ্গের গুণাগুণ:

আমরা রান্না করা খাবারের স্বাদ বাড়াতে গরম মশলার ব্যবহার করি। সুন্দর গন্ধযুক্ত এই উপাদেয় মশলার মধ্যে খুবই ঝাঝালো হচ্ছে লবঙ্গ। এটি রান্নায় যেমন স্বাদ বাড়িয়ে দেয়, তেমনি বিভিন্ন গুণেভরা এই ছোট্ট সুন্দর মশলাটি। আসুন আজ জেনে নেই লবঙ্গের গুণাগুণ: রুচি ও ক্ষুধা বাড়ায় কফ ও কাশি দূর করে কৃমি জাতীয় রোগ প্রতিরোধ করে এটা পচনরোধক শরীরে উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে গলার সংক্রমণরোধক যৌন রোগে আক্রান্ত মানুষের জন্য খুবই উপকারি দাঁতের ব্যথা সারাতে দারুণ কার্যকর বমিভাব কমায় রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে লবঙ্গ উপকারী ক্রিয়েটিভিটি এবং সেন্টাল ফোকাস বাড়ায় লবঙ্গ তেলের রয়েছে ব্যকটেরিয়া নামক জিবানু ধ্বংসের ক্ষমতা এসিডিটি কমাতে খেতে পারেন নিয়মিত লবঙ্গ পিষে মিশ্রি বা মধুর সঙ্গে খাওয়া ভীষণ ভালো। এতে রক্তে শ্বেত রক্তকণিকার পরিমাণ বাড়ায় এটা অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের কাজ করে। হাঁপানির মাত্রা কম করে চন্দনের গুঁড়ার সঙ্গে লবঙ্গ পিষে লাগালে ত্বকের যেকোনো সমস্যা দূর হয়ে যায়। 

তেহরানে এক কুচকাওয়াজে শুক্রবার নতুন ব্যালিস্টিক মিসাইল প্রদর্শন করেছে ইরান

তেহরানে এক কুচকাওয়াজে শুক্রবার নতুন ব্যালিস্টিক মিসাইল প্রদর্শন করেছে ইরান। আর সেদিনই কোনো আগাম ঘোষণা ছাড়া মিসাইলটি ছুড়ে সকলকে চমকে দিল ইরান। সূত্রের খবর, নয়া এই ব্যালিস্টিক মিসাইল একসঙ্গে একাধিক পরমাণু বোমা বহনে সক্ষম। সে দেশের সরকারি সংবাদ চ্যানেল এই খবর সম্প্রচার করে শনিবার। তারপরই বিশ্বজুড়ে রাষ্ট্রনেতাদের মধ্যে জোর গুঞ্জন শুরু হয়েছে, কাকে লক্ষ্য করে কড়া বার্তা দিল ইরান? শুক্রবারের মিলিটারি প্যারেডে প্রকাশ্যে আসে ইরানের নতুন ব্যালিস্টিক মিসাইল। নাম, খোররামশাহর মিসাইল। প্রায় ২০০০ কিলোমিটার উড়ে গিয়ে লক্ষ্যে আঘাত হানতে পারে এই মিসাইল। একসঙ্গে একাধিক পারমাণবিক বোমা বহনে সক্ষম এই অত্যাধুনিক মিসাইল। কোনো একটি অজানা স্থান থেকে এই মিসাইল ছোড়া হয়। মিসাইলটি ছোড়ার ফুটেজ দেখানো হয় সরকারি টেলিভিশনে। সেখানে বলা হয়, ‘নয়া মিসাইলটি দেখতে আরো ছোট হয়েছে। কিন্তু এর পাল্লা ও আঘাত করার ক্ষমতা বেড়েছে।’ এই মিসাইলের রেঞ্জের মধ্যে সহজেই চলে আসছে ইসরাইল, সৌদি আরব ও ভারত। শুক্রবারের প্যারেডে ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি বলেন, দেশের প্রতিরক্ষাকে আরো মজবুত করবে নয়া মিসাইল। তিনি আরো ব

‘রসায়ন’ নবম-দশম শ্রেণি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য রসায়ন এর ৬ষ্ঠ অধ্যায়ঃ মোলের ধরানা ও রাসায়সিক গণনা

‘রসায়ন’ নবম-দশম শ্রেণি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য রসায়ন এর ৬ষ্ঠ অধ্যায়ঃ মোলের ধরানা ও রাসায়সিক গণনা মোল(Mole) সম্পর্কে প্রাথমিক ধারনা : মোল শব্দটি জার্মান Molekul শব্দটির সংক্ষেপিত রূপ,উইলহেম অসওয়াল্ড সর্ব প্রথম এর ধারনা দেন। মোলের সাধারন সঙ্গা হিসেবে বলা যায়, কোন আইসোটোপে তার আনবিক/পারমাণবিক ভরের সমান পদার্থ থাকলে অথবা অ্যাভোগেড্রো সংখ্যক (6.023E23), যৌগের ক্ষেত্রে অনু ও মৌলের ক্ষেত্রে পরমানু থাকলে তাকে উক্ত পদার্থের এক মোল বলা হয়। সাধারন কথায়, মোল হচ্ছে শুধুই একটা পরিমান। যে পরিমান পদার্থে অ্যাভোগেড্রো সংখ্যক (6.023E23) অনু, পরমানু, আয়ন ইত্যাদি আছে তাকেই এক মোল বলে। এখানে একটি কথা বলে রাখা প্রয়োজন, ফরাসী বিজ্ঞানী জ্যাঁ বাপ্তিস্ত প্রথম আবিস্কার করেন পদার্থের আনবিক বা পারমাণবিক ভরে 6.023E23 টি কণিকা থাকে। বিজ্ঞানী অ্যাভোগেড্রোর নামানুসারে তিনি এ সংখ্যার নাম দেন অ্যাভোগেড্রোর সংখ্যা। ধরা যাক, কোন যৌগের আনবিক ভর ১৮ (পানির)। এটা মানে বুঝায় পানির ১৮ গ্রামে বা ০.০১৮ কেজিতে (Kg) অ্যাভোগেড্রো সংখ্যক (6.023E23 টি) অনু আছে। আবার অ্যাভোগেড্রো সংখ্যক অনু থাকা মানেই ১ মোল। অর্থাৎ পানির আন

সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর তড়িৎ বিশ্লেষণ

   ক) ইলেকট্রোপ্লেটিং    তড়িৎ বিশ্লেষণের মাধ্যমে সক্রিয় ধাতুর উপর অপেক্ষাকৃত কম সক্রিয় ধাতুর প্রলেপ দেওয়াকে              ইলেকট্রোপ্লেটিং বা তড়িৎ প্রলেপন বলে।    খ) তড়িৎ রাসায়নিক কোষে লবণসেতু ব্যবহার করা হয় তার কারণঃ      Ø  লবণ সেতুর মাধ্যমে ২টি অর্ধ-কোষের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা হয়।      Ø  লবণ সেতুর মাধ্যমে ব্যাপন প্রক্রিয়ায় আয়নের সমতা রক্ষিত হয়।      Ø  লবণ সেতুর মাধ্যমে কোষ বর্তনী পূর্ণ হয় এবং তড়িৎ চালিত হয়।     গ) উপরের (i)  নং বিক্রিয়া হতে প্রাপ্ত শক্তি গাড়ি চালনার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায়।         উদ্দীপকের (i)  নং বিক্রিয়াটি হচ্ছেঃ পেট্রোলিয়াম + O2  =   CO2  +  H2O  +  শক্তি উপরোক্ত সমীকরণ হতে দেখা যায় যে, এখানে পেট্রোলিয়ামে দহন ঘটেছে এবং প্রচুর তাপ শক্তি উৎপন্ন হয়েছে। এই তাপ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরের মাধ্যমে গাড়ি চালানো সম্ভব। কাজ করার ক্ষমতা হল শক্তি। আর জ্বালানি পোড়ালে তাপ উৎপন্ন হয়। আর সেই তাপকে কাজে লাগিয়ে মোটর গাড়ি, রেলগাড়িসহ অন্যান্য তাপীয় ইঞ্জিন চালনা করা যায়। এখানে পেট্রোলিয়াম এক ধরনের জ্বালানী যার দহনের মাধ্যমে