শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি
- Get link
- X
- Other Apps
শনিবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক অনুষ্ঠানে ঘোষিত এই
ইশতেহারে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আগামী নির্বাচনে জয়ী হলে তার দল কী কী করবে।
বিরোধী দলবিহীন এই নির্বাচনে ইতোমধ্যে ১৫৪ আসনের প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন, যার অধিকাংশই আওয়ামী লীগের। বাকি ১৪৬ আসনে নির্বাচনে ভোটগ্রহণের আট দিন আগে ইশতেহার ঘোষণা করলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী।
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্প-কারখানাসহ অর্থনীতির পুনর্বাসন, ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা প্রদান এবং নাশকতার ফলে ধ্বংসপ্রাপ্ত পুনর্নির্মাণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
* সকল শিল্প শ্রমিক, হত-দরিদ্র এবং গ্রামীণ কৃষি শ্রমিক এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য রেশন চালু হবে।
* আগামী পাঁচ বছরে বাংলাদেশের প্রতি ঘরে বিদ্যুৎ পৌছে দেয়া হবে।
* দ্বিতীয় যমুনা সেতু ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের কারিগরি ও অন্যান্য প্রস্তুতি দ্রুত সম্পন্ন করে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে এ দুটি সেতুর নির্মাণকাজ শুরু করা হবে।
* বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশগুলো পুনর্মূল্যায়ন এবং প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে। জেলায় জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কাজ এগিয়ে নেয়া হবে।
* কোরআন ও সুন্নাহ পরিপন্থী কোনো আইন প্রণয়ন করা হবে না। প্রতি জেলা ও উপজেলায় একটি করে উন্নত মসজিদ নির্মাণ করা হবে।
* এনজিও এবং বিদেশি সাহায্যপ্রাপ্ত বিধিবদ্ধ সিভিল সোসাইটি সংগঠনগুলোর রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত হতে পারবে না।
*সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করা হবে।
* ঢাকা-মংলা এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে চার লেন নির্মাণের প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়ন করা হবে। ঢাকা-মংলা রেল সংযোগ, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার এবং ঢাকা মহানগরীকে ঘিরে সার্কুলার রেলপথ নির্মাণ করা হবে।
* পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির অবশিষ্ট অঙ্গীকার ও ধারা বাস্তবায়িত করা হবে।
* অনলাইন পত্রিকা এবং সামাজিক গণমাধ্যমের অপব্যবহার রোধ ও দায়িত্বশীল ভূমিকা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে। সংবাদপত্রকে শিল্প হিসেবে ঘোষণা করা হবে। আরো কমিউনিটি রেডিও’র লাইসেন্স দেয়া হবে।
* ইতোমধ্যে খোলা নতুন ১০টি মিশনকে সক্রিয় করার পাশাপাশি বিদেশে আরো ৯টি মিশন খোলা হবে।
বিরোধী দলবিহীন এই নির্বাচনে ইতোমধ্যে ১৫৪ আসনের প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন, যার অধিকাংশই আওয়ামী লীগের। বাকি ১৪৬ আসনে নির্বাচনে ভোটগ্রহণের আট দিন আগে ইশতেহার ঘোষণা করলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী।
আওয়ামী
লীগের ইশতেহারে উল্লেখযোগ্য প্রতিশ্রুতি
*যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করতে গিয়ে আন্দোলনের নামে নাশকতাকারী অপরাধীদের
বিচার করা হবে।যে কোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদ নির্মূল করা হবে।ক্ষতিগ্রস্ত শিল্প-কারখানাসহ অর্থনীতির পুনর্বাসন, ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা প্রদান এবং নাশকতার ফলে ধ্বংসপ্রাপ্ত পুনর্নির্মাণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
* সকল শিল্প শ্রমিক, হত-দরিদ্র এবং গ্রামীণ কৃষি শ্রমিক এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য রেশন চালু হবে।
* আগামী পাঁচ বছরে বাংলাদেশের প্রতি ঘরে বিদ্যুৎ পৌছে দেয়া হবে।
* দ্বিতীয় যমুনা সেতু ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের কারিগরি ও অন্যান্য প্রস্তুতি দ্রুত সম্পন্ন করে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে এ দুটি সেতুর নির্মাণকাজ শুরু করা হবে।
* বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশগুলো পুনর্মূল্যায়ন এবং প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে। জেলায় জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কাজ এগিয়ে নেয়া হবে।
* কোরআন ও সুন্নাহ পরিপন্থী কোনো আইন প্রণয়ন করা হবে না। প্রতি জেলা ও উপজেলায় একটি করে উন্নত মসজিদ নির্মাণ করা হবে।
* এনজিও এবং বিদেশি সাহায্যপ্রাপ্ত বিধিবদ্ধ সিভিল সোসাইটি সংগঠনগুলোর রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত হতে পারবে না।
*সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করা হবে।
* ঢাকা-মংলা এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে চার লেন নির্মাণের প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়ন করা হবে। ঢাকা-মংলা রেল সংযোগ, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার এবং ঢাকা মহানগরীকে ঘিরে সার্কুলার রেলপথ নির্মাণ করা হবে।
* পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির অবশিষ্ট অঙ্গীকার ও ধারা বাস্তবায়িত করা হবে।
* অনলাইন পত্রিকা এবং সামাজিক গণমাধ্যমের অপব্যবহার রোধ ও দায়িত্বশীল ভূমিকা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে। সংবাদপত্রকে শিল্প হিসেবে ঘোষণা করা হবে। আরো কমিউনিটি রেডিও’র লাইসেন্স দেয়া হবে।
* ইতোমধ্যে খোলা নতুন ১০টি মিশনকে সক্রিয় করার পাশাপাশি বিদেশে আরো ৯টি মিশন খোলা হবে।
Comments
Post a Comment