২৪টি দেশে বাড়ি কিনলেই চীরস্থায়ী বসবাসের সুযোগ!
২৪টি দেশে বাড়ি কিনলেই – প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ পৃথিবীর এক স্থান থেকে অন্য স্থানে গিয়ে বসবাস করছেন। এর মধ্যে অধিকাংশই স্থান পরিবর্তন করেন নিজেদের জীবনমান উন্নত করার জন্য। কেউ যান পড়াশোনার উদ্দেশ্য নিয়ে আবার কেউ যান কাজের ভিসা নিয়ে। এদের বেশিরভাগই পরবর্তীতে ওই দেশে থেকে যান। আবার অনেকেই আছেন যারা বাইরের দেশে চিরস্থায়ীভাবে থাকার চিন্তা-ভাবনা করছেন। তাদের জন্য বিশ্বের অন্তত ২৪টি দেশে বসবাসের সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে।
দেশগুলো আপনাকে ন্যূনতম রিয়েল এস্টেট খাতে বিনিয়োগ কিংবা ব্যবসা খাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে এই সুযোগ করে দিচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে ফিজি, কলম্বিয়া, ব্রাজিল, ডমিনিকা, পানামা, ভানুয়াতু, দুবাই, সেন্ট লুসিয়া, গ্রিস, লাটভিয়া, গ্রানাডা, হাঙ্গেরি, বেলজিয়াম, সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস, এন্টিগা এন্ড বার্বাডোজ, আনডরা, বাহামাস দ্বীপপুঞ্জ, যুক্তরাষ্ট্র, মরিশাস, মন্টিনেগরো, আয়ারল্যান্ড, স্পেন, পর্তুগাল ও বুলগেরিয়া।
কোন দেশে কেমন সুবিধা দেয়া হয় চলুন তা এক নজরে দেখে নেই
ফিজি: অনেকগুলো দ্বীপ নিয়ে গঠিত দেশটিতে রয়েছে সবুজের সমারহ আর বিস্তৃর্ণ জলরাশি। এন্টার্টিকা মহাদেশে অবস্থিত দেশটিতে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে আপনাকে ১,২৫,০০ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করে সেখানে সম্পত্তি ক্রয় করতে হবে। আর পূর্ণ নাগরিকত্ব পেতে হলে অন্তত পাঁচ বছর বা তারও বেশি সময় দেশটিতে বসবাস করতে হবে।
কলম্বিয়া: ল্যাটিন আমেরিকার এই দেশটিতে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে সেখানের সম্পত্তিতে ১,৫০,০০০ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ অথবা ব্যবসা করার জন্য ২৩,০০০ ডলার বিনিয়োগ করতে হবে। তাহলেই আপনি দেশটিতে চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে পারবেন।
ব্রাজিল: ফুটবলের জন্য বিখ্যাত দেশটিতে চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে সেখানকার সম্পত্তি ক্রয় কিংবা ব্যবসা যেকোনো ক্ষেত্রে ১,৬০,০০০ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে।
ডমিনিকা: ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের এই ক্ষুদ্র ও সুন্দর দেশটিতে চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে ২০০,০০০ মার্কিন ডলার খরচ করে সেখানকার সম্পত্তি ক্রয় করতে হবে। তাহলেই আপনাকে ডোমিনিকান পাসপোর্ট দেয়া হবে এবং ১০০টিরও অধিক দেশে ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করতে পারবেন।
পানামা: উত্তর আমেরিকার এই দ্বীপ রাষ্ট্রটিতে চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে ২০০,০০০ মার্কিন ডলার খরচ করে সেখানকার সম্পত্তি ক্রয় করতে হবে।
ভানুয়াতু: প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ দেশটিতে চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে ২০০,০০০ মার্কিন ডলার খরচ করে সেখানকার সম্পত্তি ক্রয় করতে হবে। এক্ষেত্রে মাত্র দুই মাসের মধ্যেই ওই দেশের পাসপোর্ট পেয়ে যাবেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাত: দেশটি আপনাকে তাদের পাসপোর্ট দেবে না। তবে চিরস্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ দেবে। এক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২৭২,০০০ মার্কিন ডলার খরচ করে সেখানকার সম্পত্তি ক্রয় করতে হবে। অথবা কোনো ব্যবসায় মাত্র ২০,০০০ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে।
সেন্ট লুসিয়া: ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের এই ক্ষুদ্র ও সুন্দর দেশটিতে চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে সর্বনিম্ন ৩০০,০০০ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে। অথবা দেশটির সার্বভৌম সম্পদ তহবিলের জন্য ১০০,০০০ মার্কিন ডলার অনুদান করতে হবে। এক্ষেত্রে দ্রুত পাসপোর্ট পাওয়া যাবে এবং স্থায়ী আবাসকে সুরক্ষিত করবে।
গ্রিস: দেশটিতে প্রথমে ৩০০,০০০ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে। তখন গ্রিস সরকার একটি আবাসনের প্রস্তাব দেবে। এক্ষেত্রে সফল আবেদনকারীরা ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত যেকোনো দেশে বাস করার এবং কাজ করার অধিকার পাবেন। এ ছাড়া দেশটিতে সাত বছর কিংবা তারও অধিক সময় থাকলে পূর্ণ নাগরিকত্ব দেয়া হবে।
লাটভিয়া: দেশটিতে প্রথমে ৩২৭,০০০ মার্কিন ডলার বা আরো বেশি মূল্যের সম্পত্তি কিনতে হবে। তখন রেসিডেন্সি পারমিট পাঁচ বছরের জন্য বৈধ হবে। আর যদি ১০ বছরের বেশি সময় ধরে সেখানে থাকেন তাহলে পূর্ণ নাগরিকত্ব দেয়া হবে।
গ্রানাডা: দেশটিতে চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে সর্বনিম্ন ৩৫০,০০০ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে। অথবা দেশটির সার্বভৌম সম্পদ তহবিলের জন্য ২০০,০০০ মার্কিন ডলার অনুদান করতে হবে।
হাঙ্গেরি: দেশটিতে চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে কোনো সম্পত্তিতে ৩৫৬,০০০ মার্কিন ডলার কিংবা আরো বেশি খরচ করা লাগবে। আর পূর্ণ নাগরিকত্বের যোগ্যতা অর্জনের জন্য কমপক্ষে আট বছর দেশটিতে বসবাস করতে হবে।
বেলজিয়াম: চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে সর্বনিম্ন ৪১৬,০০০ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে। আর পূর্ণ নাগরিকত্বের যোগ্যতা অর্জনের জন্য কমপক্ষে পাঁচ বছরের বেশি সময় দেশটিতে বসবাস করতে হবে।
সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস: ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের এই ক্ষুদ্র ও সুন্দর দেশটিতে বসবাস করতে চাইলে সম্পত্তিতে ব্যয় করতে হবে ৪০০,০০০ মার্কিন ডলার।
অ্যান্টিগুয়া এন্ড বার্বাডোজ: এটিও ক্যারিবিয়ান দ্বীপ
২৪টি দেশে বাড়ি কিনলেই – প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ পৃথিবীর এক স্থান থেকে অন্য স্থানে গিয়ে বসবাস করছেন। এর মধ্যে অধিকাংশই স্থান পরিবর্তন করেন নিজেদের জীবনমান উন্নত করার জন্য। কেউ যান পড়াশোনার উদ্দেশ্য নিয়ে আবার কেউ যান কাজের ভিসা নিয়ে। এদের বেশিরভাগই পরবর্তীতে ওই দেশে থেকে যান। আবার অনেকেই আছেন যারা বাইরের দেশে চিরস্থায়ীভাবে থাকার চিন্তা-ভাবনা করছেন। তাদের জন্য বিশ্বের অন্তত ২৪টি দেশে বসবাসের সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে।
দেশগুলো আপনাকে ন্যূনতম রিয়েল এস্টেট খাতে বিনিয়োগ কিংবা ব্যবসা খাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে এই সুযোগ করে দিচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে ফিজি, কলম্বিয়া, ব্রাজিল, ডমিনিকা, পানামা, ভানুয়াতু, দুবাই, সেন্ট লুসিয়া, গ্রিস, লাটভিয়া, গ্রানাডা, হাঙ্গেরি, বেলজিয়াম, সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস, এন্টিগা এন্ড বার্বাডোজ, আনডরা, বাহামাস দ্বীপপুঞ্জ, যুক্তরাষ্ট্র, মরিশাস, মন্টিনেগরো, আয়ারল্যান্ড, স্পেন, পর্তুগাল ও বুলগেরিয়া।
কোন দেশে কেমন সুবিধা দেয়া হয় চলুন তা এক নজরে দেখে নেই
ফিজি: অনেকগুলো দ্বীপ নিয়ে গঠিত দেশটিতে রয়েছে সবুজের সমারহ আর বিস্তৃর্ণ জলরাশি। এন্টার্টিকা মহাদেশে অবস্থিত দেশটিতে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে আপনাকে ১,২৫,০০ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করে সেখানে সম্পত্তি ক্রয় করতে হবে। আর পূর্ণ নাগরিকত্ব পেতে হলে অন্তত পাঁচ বছর বা তারও বেশি সময় দেশটিতে বসবাস করতে হবে।
কলম্বিয়া: ল্যাটিন আমেরিকার এই দেশটিতে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে সেখানের সম্পত্তিতে ১,৫০,০০০ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ অথবা ব্যবসা করার জন্য ২৩,০০০ ডলার বিনিয়োগ করতে হবে। তাহলেই আপনি দেশটিতে চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে পারবেন।
ব্রাজিল: ফুটবলের জন্য বিখ্যাত দেশটিতে চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে সেখানকার সম্পত্তি ক্রয় কিংবা ব্যবসা যেকোনো ক্ষেত্রে ১,৬০,০০০ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে।
ডমিনিকা: ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের এই ক্ষুদ্র ও সুন্দর দেশটিতে চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে ২০০,০০০ মার্কিন ডলার খরচ করে সেখানকার সম্পত্তি ক্রয় করতে হবে। তাহলেই আপনাকে ডোমিনিকান পাসপোর্ট দেয়া হবে এবং ১০০টিরও অধিক দেশে ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করতে পারবেন।
পানামা: উত্তর আমেরিকার এই দ্বীপ রাষ্ট্রটিতে চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে ২০০,০০০ মার্কিন ডলার খরচ করে সেখানকার সম্পত্তি ক্রয় করতে হবে।
ভানুয়াতু: প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ দেশটিতে চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে ২০০,০০০ মার্কিন ডলার খরচ করে সেখানকার সম্পত্তি ক্রয় করতে হবে। এক্ষেত্রে মাত্র দুই মাসের মধ্যেই ওই দেশের পাসপোর্ট পেয়ে যাবেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাত: দেশটি আপনাকে তাদের পাসপোর্ট দেবে না। তবে চিরস্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ দেবে। এক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২৭২,০০০ মার্কিন ডলার খরচ করে সেখানকার সম্পত্তি ক্রয় করতে হবে। অথবা কোনো ব্যবসায় মাত্র ২০,০০০ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে।
সেন্ট লুসিয়া: ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের এই ক্ষুদ্র ও সুন্দর দেশটিতে চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে সর্বনিম্ন ৩০০,০০০ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে। অথবা দেশটির সার্বভৌম সম্পদ তহবিলের জন্য ১০০,০০০ মার্কিন ডলার অনুদান করতে হবে। এক্ষেত্রে দ্রুত পাসপোর্ট পাওয়া যাবে এবং স্থায়ী আবাসকে সুরক্ষিত করবে।
গ্রিস: দেশটিতে প্রথমে ৩০০,০০০ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে। তখন গ্রিস সরকার একটি আবাসনের প্রস্তাব দেবে। এক্ষেত্রে সফল আবেদনকারীরা ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত যেকোনো দেশে বাস করার এবং কাজ করার অধিকার পাবেন। এ ছাড়া দেশটিতে সাত বছর কিংবা তারও অধিক সময় থাকলে পূর্ণ নাগরিকত্ব দেয়া হবে।
লাটভিয়া: দেশটিতে প্রথমে ৩২৭,০০০ মার্কিন ডলার বা আরো বেশি মূল্যের সম্পত্তি কিনতে হবে। তখন রেসিডেন্সি পারমিট পাঁচ বছরের জন্য বৈধ হবে। আর যদি ১০ বছরের বেশি সময় ধরে সেখানে থাকেন তাহলে পূর্ণ নাগরিকত্ব দেয়া হবে।
গ্রানাডা: দেশটিতে চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে সর্বনিম্ন ৩৫০,০০০ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে। অথবা দেশটির সার্বভৌম সম্পদ তহবিলের জন্য ২০০,০০০ মার্কিন ডলার অনুদান করতে হবে।
হাঙ্গেরি: দেশটিতে চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে কোনো সম্পত্তিতে ৩৫৬,০০০ মার্কিন ডলার কিংবা আরো বেশি খরচ করা লাগবে। আর পূর্ণ নাগরিকত্বের যোগ্যতা অর্জনের জন্য কমপক্ষে আট বছর দেশটিতে বসবাস করতে হবে।
বেলজিয়াম: চিরস্থায়ীভাবে বসবাস করতে চাইলে সর্বনিম্ন ৪১৬,০০০ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে হবে। আর পূর্ণ নাগরিকত্বের যোগ্যতা অর্জনের জন্য কমপক্ষে পাঁচ বছরের বেশি সময় দেশটিতে বসবাস করতে হবে।
সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস: ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের এই ক্ষুদ্র ও সুন্দর দেশটিতে বসবাস করতে চাইলে সম্পত্তিতে ব্যয় করতে হবে ৪০০,০০০ মার্কিন ডলার।
অ্যান্টিগুয়া এন্ড বার্বাডোজ: এটিও ক্যারিবিয়ান দ্বীপ
Comments
Post a Comment