দা'ঈ
দা'ঈর ভিতরে থাকবে সূর্যের গুনাবলীঃ
•••••••••••••••••••••• ••• ••••••••••••••••••••••••••
••• সূর্য এবং দা'ঈ •••
•••
১/সূর্য প্রতিদিন সঠিক সময়ে উদিত হয় এবং সারাদিন গোটা পৃথিবীতে হরকত করার পর সঠিক সময়ে অস্থ যায়, তেমনি দাওয়াতের মেহনত করনেয়ালা ব্যাক্তিও সঠিক সময়ে রোজয়ানা তার এই মেহনত সে নিয়মতান্ত্রিক ভাবে করতে থাকবে এবং প্রতিদিন সঠিক সময়ে সে তার জিম্মাদারী পুরা করার পর ব্যাক্তিগত জরুরতের জন্য ফারেগ হবে........!!
২/সূর্য আলো নিয়ে ঘুরে, নিজের আলো দ্বারা গোটা পৃথিবীকে আলোকিত করে, তেমনি দাওয়াত দেনেয়ালা ব্যাক্তিও হিদায়াতের মেহনত নিয়ে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরবে, নিজের মেহনতের দ্বারা হিদায়াতের নূরে উম্মতের জিন্দেগী আলোকিত করবে............!!
৩/সূর্য তো তার এই জিম্মাদারী পুরা করে নিঃস্বার্থভাবে, অর্থাৎ নিজের আলো দ্বারা যাদেরকে উপকার পৌছায়, তাদের কাছ থেকে এর কোনো বিনিময় নেয়না!
তেমনি দা'ঈ ব্যাক্তিও দাওয়াতের ময়দানে নিঃস্বার্থভাবে মেহনত করে যাবে, অর্থাৎ এই মেহনতের দ্বারা উম্মতের কাছ থেকে কোনোরূপ বিনিময় সে গ্রহণ করবেনা.........!!
৪/সূর্য যখন তার আলো দ্বারা গোটা পৃথিবীকে আলোকিত করে, তখন চামচিকা এবং বাদুড়ের দল চোখে অন্ধকার দেখে, এরা সূর্যের আলোয় কিছু দেখতে পায়না, যেকারনে এরা সারাদিন সূর্যকে গালাগালি করে, আর অপেক্ষায় থাকে কখন সূর্য অস্থ যাবে, কারন সূর্য অস্থ গেলেই পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যাবে এবং সেই অন্ধকারে চামচিকা এবং বাদুড়ের দল মানুষের গাছের ফল চুরি করে মজা করে আরাম'সে খেতে পারবে!
বাদুড়ের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলোঃ এরা যে মুখ দিয়ে খাবার খায়, আবার ঐ মুখ দিয়েই পায়খানা করে...
যাই হোক, চামচিকা আর বাদুড়ের গালাগালির কারনে সূর্য তার এই মেহনতকে বন্ধ করে দেয়না, বরং সে তার জিম্মাদারী পুরা করতেই থাকে!
তেমনি দা'ঈ যখন তার এই নিঃস্বার্থ মেহনতকে নিয়ে উম্মতের দারে দারে ফিরবে, তখন কিছু চামচিকা এবং বাদুড় মার্কা মানুষের তো চুলকানি শুরু হবেই, এরা হক্বের মেহনতে হিদায়াতের আলো দেখতে পাবনা, এরা তো অন্ধকার দেখবে!
দাওয়াতের কাম করনেয়ালাদেরকে হিংসা করবে, গালাগালি করবে, আর সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে যাতে হিদায়াতের এই মেহনত বন্ধ হয়ে যায়, (মসজিদ থেকে দ্বীনের জামাতকে বের করে দেবে, জেলায় জেলায় ইজতেমা বন্ধ করার জন্য সরকারের নিকট স্মারকলিপি পাঠাবে, রাস্তায় নেমে মানববন্ধন করবে) কেননা হিদায়াতের মেহনত বন্ধ হয়ে গেলেই তো তাদের ধোকাবাজি করাটা আছান হয়ে যাবে, মানুষের পকেট খালি করার ধান্দাবাজি আরাম'সে চালিয়ে ফায়দা হাসিল করতে পারবে, ধর্মের নামে ব্যাবসা করে ধর্মব্যাবসায় সফলকাম হতে পারবে!
এদের বৈশিষ্ট্য বাদুড়ের মতো, এরাও যে মুখে কুরআন হাদিসের কথা বলে, আবার ঐ মুখেই হারাম ভক্ষণ করে, ঐ মুখেই প্রকাশ্য মিথ্যাচার করে, ঐ মুখেই মুসলমানদেরকে গালাগালি করে, গীবত করে, শেকায়েত করে, মুসলমানদের নামে অপবাদ দেয়, ইত্যাদি........
যাই হোক, এদের এসব গালাগালি অপবাদ এবং হিংসা বিদ্বেষ হিংস্রতার কারনে দা'ঈ তার মেহনতকে ছেড়ে দেবেনা বরং সকল প্রতিকূলতার ভিতরেও সে তার এই জিম্মাদারকে নিয়ে চলতেই থাকবে এবং তা পুরা করতেই থাকবে ইনশাআল্লাহ.......
দা'ঈর ভিতরে থাকবে সূর্যের গুনাবলীঃ
•••••••••••••••••••••• ••• ••••••••••••••••••••••••••
••• সূর্য এবং দা'ঈ •••
•••
১/সূর্য প্রতিদিন সঠিক সময়ে উদিত হয় এবং সারাদিন গোটা পৃথিবীতে হরকত করার পর সঠিক সময়ে অস্থ যায়, তেমনি দাওয়াতের মেহনত করনেয়ালা ব্যাক্তিও সঠিক সময়ে রোজয়ানা তার এই মেহনত সে নিয়মতান্ত্রিক ভাবে করতে থাকবে এবং প্রতিদিন সঠিক সময়ে সে তার জিম্মাদারী পুরা করার পর ব্যাক্তিগত জরুরতের জন্য ফারেগ হবে........!!
২/সূর্য আলো নিয়ে ঘুরে, নিজের আলো দ্বারা গোটা পৃথিবীকে আলোকিত করে, তেমনি দাওয়াত দেনেয়ালা ব্যাক্তিও হিদায়াতের মেহনত নিয়ে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরবে, নিজের মেহনতের দ্বারা হিদায়াতের নূরে উম্মতের জিন্দেগী আলোকিত করবে............!!
৩/সূর্য তো তার এই জিম্মাদারী পুরা করে নিঃস্বার্থভাবে, অর্থাৎ নিজের আলো দ্বারা যাদেরকে উপকার পৌছায়, তাদের কাছ থেকে এর কোনো বিনিময় নেয়না!
তেমনি দা'ঈ ব্যাক্তিও দাওয়াতের ময়দানে নিঃস্বার্থভাবে মেহনত করে যাবে, অর্থাৎ এই মেহনতের দ্বারা উম্মতের কাছ থেকে কোনোরূপ বিনিময় সে গ্রহণ করবেনা.........!!
৪/সূর্য যখন তার আলো দ্বারা গোটা পৃথিবীকে আলোকিত করে, তখন চামচিকা এবং বাদুড়ের দল চোখে অন্ধকার দেখে, এরা সূর্যের আলোয় কিছু দেখতে পায়না, যেকারনে এরা সারাদিন সূর্যকে গালাগালি করে, আর অপেক্ষায় থাকে কখন সূর্য অস্থ যাবে, কারন সূর্য অস্থ গেলেই পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যাবে এবং সেই অন্ধকারে চামচিকা এবং বাদুড়ের দল মানুষের গাছের ফল চুরি করে মজা করে আরাম'সে খেতে পারবে!
বাদুড়ের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলোঃ এরা যে মুখ দিয়ে খাবার খায়, আবার ঐ মুখ দিয়েই পায়খানা করে...
যাই হোক, চামচিকা আর বাদুড়ের গালাগালির কারনে সূর্য তার এই মেহনতকে বন্ধ করে দেয়না, বরং সে তার জিম্মাদারী পুরা করতেই থাকে!
তেমনি দা'ঈ যখন তার এই নিঃস্বার্থ মেহনতকে নিয়ে উম্মতের দারে দারে ফিরবে, তখন কিছু চামচিকা এবং বাদুড় মার্কা মানুষের তো চুলকানি শুরু হবেই, এরা হক্বের মেহনতে হিদায়াতের আলো দেখতে পাবনা, এরা তো অন্ধকার দেখবে!
দাওয়াতের কাম করনেয়ালাদেরকে হিংসা করবে, গালাগালি করবে, আর সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে যাতে হিদায়াতের এই মেহনত বন্ধ হয়ে যায়, (মসজিদ থেকে দ্বীনের জামাতকে বের করে দেবে, জেলায় জেলায় ইজতেমা বন্ধ করার জন্য সরকারের নিকট স্মারকলিপি পাঠাবে, রাস্তায় নেমে মানববন্ধন করবে) কেননা হিদায়াতের মেহনত বন্ধ হয়ে গেলেই তো তাদের ধোকাবাজি করাটা আছান হয়ে যাবে, মানুষের পকেট খালি করার ধান্দাবাজি আরাম'সে চালিয়ে ফায়দা হাসিল করতে পারবে, ধর্মের নামে ব্যাবসা করে ধর্মব্যাবসায় সফলকাম হতে পারবে!
এদের বৈশিষ্ট্য বাদুড়ের মতো, এরাও যে মুখে কুরআন হাদিসের কথা বলে, আবার ঐ মুখেই হারাম ভক্ষণ করে, ঐ মুখেই প্রকাশ্য মিথ্যাচার করে, ঐ মুখেই মুসলমানদেরকে গালাগালি করে, গীবত করে, শেকায়েত করে, মুসলমানদের নামে অপবাদ দেয়, ইত্যাদি........
যাই হোক, এদের এসব গালাগালি অপবাদ এবং হিংসা বিদ্বেষ হিংস্রতার কারনে দা'ঈ তার মেহনতকে ছেড়ে দেবেনা বরং সকল প্রতিকূলতার ভিতরেও সে তার এই জিম্মাদারকে নিয়ে চলতেই থাকবে এবং তা পুরা করতেই থাকবে ইনশাআল্লাহ.......
Comments
Post a Comment