শনিবারই একটি বৃহৎ গ্রহাণু পৃথিবীকে ধাক্কা দিতে পারে বলে জানিয়েছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। আর তাতেই উদ্বেগ বেড়েছে সবার। এই গ্রহাণুটিকে ১৬৩৩৭৩ (২০০২ পিজেড৩৯) হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। শনিবার বিকেল ৪.৩০টে নাগাদ বিপজ্জনকভাবে পৃথিবীর কাছাকাছি চলে আসতে পারে সেটি। আর তা থেকেই ধাক্কা লাগার সম্ভাবনা প্রবল।
নাসা সূত্রে খবর, ৩২৫০ ফুট উচ্চতার এই গ্রহাণু ঘণ্টায় ৩৪,০০০ মাইল গতিবেগে পৃথিবীর দিকে ছুটে আসছে। মানুষের তৈরি যে কোনও কিছুর থেকে বড় এই গ্রহাণু। সূর্যকে প্রদক্ষিণ করার সময় পৃথিবীর অত্যন্ত কাছাকাছি এসে পড়বে। গ্রহাণুটির সঙ্গে সত্যিই পৃথিবীর ধাক্কা লাগলে কয়েক লক্ষ মানুষের মৃত্যু হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। গ্রহাণুর সঙ্গে পৃথিবীর ধাক্কায় সুনামি, ভূমিকম্প, প্রবল ঝড়ের মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
আবার এই গ্রহাণুটি পৃথিবীর সঙ্গে ধাক্কা লাগার সম্ভাবনা প্রায় নেই বলে জানাচ্ছেন আর একদল বিজ্ঞানী। পৃথিবী থেকে ৩.৬ মিলিয়ন মাইল দূর দিয়ে এই গ্রহাণুটি চলে যাবে বলে জানিয়েছে নাসা। তবে কোনও একদিন গ্রহাণুর সংঘর্ষেই পৃথিবীর ধ্বংস হবে বলে বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা।
নাসা সূত্রে খবর, ৩২৫০ ফুট উচ্চতার এই গ্রহাণু ঘণ্টায় ৩৪,০০০ মাইল গতিবেগে পৃথিবীর দিকে ছুটে আসছে। মানুষের তৈরি যে কোনও কিছুর থেকে বড় এই গ্রহাণু। সূর্যকে প্রদক্ষিণ করার সময় পৃথিবীর অত্যন্ত কাছাকাছি এসে পড়বে। গ্রহাণুটির সঙ্গে সত্যিই পৃথিবীর ধাক্কা লাগলে কয়েক লক্ষ মানুষের মৃত্যু হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। গ্রহাণুর সঙ্গে পৃথিবীর ধাক্কায় সুনামি, ভূমিকম্প, প্রবল ঝড়ের মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
আবার এই গ্রহাণুটি পৃথিবীর সঙ্গে ধাক্কা লাগার সম্ভাবনা প্রায় নেই বলে জানাচ্ছেন আর একদল বিজ্ঞানী। পৃথিবী থেকে ৩.৬ মিলিয়ন মাইল দূর দিয়ে এই গ্রহাণুটি চলে যাবে বলে জানিয়েছে নাসা। তবে কোনও একদিন গ্রহাণুর সংঘর্ষেই পৃথিবীর ধ্বংস হবে বলে বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা।
Comments
Post a Comment