‘শপথ এবার প্রতিরোধের’
- Get link
- X
- Other Apps
যুদ্ধাপরাধের দণ্ড কার্যকর শুরুর পর প্রথম বিজয়
দিবসে স্মৃতিসৌধে এসে ‘দেশজুড়ে নাশকতা ঘটিয়ে চলা জামায়াত-শিবির’ প্রতিরোধের
শপথ নিতে বললেন মুক্তিযোদ্ধারা।
সাত বছরের নাতীকে সঙ্গে নিয়ে
সোমবার সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে এসেছিলেন পাথালিয়ার মুক্তিযোদ্ধা মো. দবির
উদ্দীন।
একাত্তরে দেশরক্ষার শপথ নিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার সেই দিনগুলোর স্মৃতি স্মরণ করে তিনি বলেন, “এবারের বিজয় দিবসে আমাদের শপথ জামায়াত-শিবিরের সহিংসতার বিরুদ্ধে দেশবাসীকে এক করে প্রতিবাদ করা। তাদের রাষ্ট্রবিরোধী কাজের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা।”
মুক্তিযোদ্ধা ইসমত কাদির গামা বলেন, স্বাধীনতার এতো বছর পরও জামায়াত-শিবির বাংলাদেশকে ‘ধ্বংসের পরিকল্পনায়’ মেতে রয়েছে।
“তারা এখন হরতাল-অবরোধ করে, গাড়িতে আগুন দিয়ে মানুষ মারছে, রেললাইন উপড়ে মানুষ হত্যার ষড়যন্ত্র করছে।”
এই পরিস্থিতি কোনো দেশপ্রেমিক নাগরিকের পক্ষে মেনে নেয়া সম্ভব না মন্তব্য করেন তিনি বলেন, “এবার বিজয় দিবসে মুক্তিযোদ্ধাদের শপথ- জামায়াতশিবিরের বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রতিরোধ গড়ে তোলা।”
একাত্তরে ৩ নম্বর সেক্টরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিরেন মাওলানা হাবিবুর রহমান। তার আশঙ্কা, একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী জামায়াত-শিবিরকে এবার প্রতিরোধ করা না গেলে বাংলাদেশের সামনে বিপদ ঘনাবে।
হাজারো তরুণের কণ্ঠেও বিজয় দিবসে ধ্বনিত হলো নাশকতা-সহিংসতার বিরুদ্ধে একই সুরভ
‘আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান’ সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি হুমায়ূন কবির বলেন, তরুণ প্রজন্ম ও দেশবাসী সব যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি কার্যকর দেখতে চায়।
“দেশকে রক্ষায় তাই সবার আগে চাই জামায়াত- শিবিরের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা।”
ঢাকার নর্দার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নুসরাত সালাম স্বর্ণা বলেন, “জামায়াত শিবিরকে এদেশ থেকে বিতাড়িত করা না গেলে তারা দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেই যাবে।”
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের জনগণকে একত্রিত করে এই প্রতিরোধ গড়ে তোলার দায়িত্ব তরুণদেরই নিতে হবে বলে মনে করেন এই শিক্ষার্থী।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী হামজা রহমান বলেন, জামায়াত-শিবির জাতিকে ‘শ্বাসরুদ্ধ’ করতে চায়।
“এ বিজয় দিবসে তাই শপথ হোক- ওদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আর প্রতিরোধ গড়ে তুলব সবাই মিলে।”
একাত্তরে দেশরক্ষার শপথ নিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার সেই দিনগুলোর স্মৃতি স্মরণ করে তিনি বলেন, “এবারের বিজয় দিবসে আমাদের শপথ জামায়াত-শিবিরের সহিংসতার বিরুদ্ধে দেশবাসীকে এক করে প্রতিবাদ করা। তাদের রাষ্ট্রবিরোধী কাজের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা।”
মুক্তিযোদ্ধা ইসমত কাদির গামা বলেন, স্বাধীনতার এতো বছর পরও জামায়াত-শিবির বাংলাদেশকে ‘ধ্বংসের পরিকল্পনায়’ মেতে রয়েছে।
“তারা এখন হরতাল-অবরোধ করে, গাড়িতে আগুন দিয়ে মানুষ মারছে, রেললাইন উপড়ে মানুষ হত্যার ষড়যন্ত্র করছে।”
এই পরিস্থিতি কোনো দেশপ্রেমিক নাগরিকের পক্ষে মেনে নেয়া সম্ভব না মন্তব্য করেন তিনি বলেন, “এবার বিজয় দিবসে মুক্তিযোদ্ধাদের শপথ- জামায়াতশিবিরের বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রতিরোধ গড়ে তোলা।”
একাত্তরে ৩ নম্বর সেক্টরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিরেন মাওলানা হাবিবুর রহমান। তার আশঙ্কা, একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী জামায়াত-শিবিরকে এবার প্রতিরোধ করা না গেলে বাংলাদেশের সামনে বিপদ ঘনাবে।
হাজারো তরুণের কণ্ঠেও বিজয় দিবসে ধ্বনিত হলো নাশকতা-সহিংসতার বিরুদ্ধে একই সুরভ
‘আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান’ সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি হুমায়ূন কবির বলেন, তরুণ প্রজন্ম ও দেশবাসী সব যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসি কার্যকর দেখতে চায়।
“দেশকে রক্ষায় তাই সবার আগে চাই জামায়াত- শিবিরের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা।”
ঢাকার নর্দার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নুসরাত সালাম স্বর্ণা বলেন, “জামায়াত শিবিরকে এদেশ থেকে বিতাড়িত করা না গেলে তারা দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেই যাবে।”
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের জনগণকে একত্রিত করে এই প্রতিরোধ গড়ে তোলার দায়িত্ব তরুণদেরই নিতে হবে বলে মনে করেন এই শিক্ষার্থী।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী হামজা রহমান বলেন, জামায়াত-শিবির জাতিকে ‘শ্বাসরুদ্ধ’ করতে চায়।
“এ বিজয় দিবসে তাই শপথ হোক- ওদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আর প্রতিরোধ গড়ে তুলব সবাই মিলে।”
Comments
Post a Comment