সরকারি চাকরি আইন কার্যকর ১ অক্টোবরে
সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ আগামী ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে। বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন সচিব ফয়েজ আহম্মদ স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
সরকারি চাকরি আইন বলা হয়েছে, কোনো সরকারি কর্মচারীকে ফৌজদারি মামলায় গ্রেফতার করতে সরকার বা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি নিতে হবে। আদালতে দণ্ডিত ও চাকরি থেকে বরখাস্ত হওয়া কোনো ব্যক্তিকে রাষ্ট্রপতি অব্যাহতি দিতে পারবেন এবং অনুরূপ আদেশের ফলে ওই কর্মচারী চাকরিতে পুনর্বহাল হতে পারবেন।
২০১৮ সালের ১৪ নভেম্বর সরকারি চাকরি আইনের গেজেট জারি হয়। এর আগে ২০১৮ সালের ২০ আগস্ট মন্ত্রিসভায় অনুমোদন এবং ২৪ অক্টোবর জাতীয় সংসদে পাস হয়।
এই আইন কার্যকর হলে ১৯৭৪ সালের অবসর আইন, ১৯৭৫ সালের চাকরি (পুনর্গঠন ও শর্তাবলী) আইন, ১৯৮৯ সালের সরকারি কর্মচারী (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ, সরকারি কর্মচারী, ১৯৮২ সালের গণকর্মচারী শৃঙ্খলা (নিয়মিত উপস্থিতি) অধ্যাদেশ, ১৯৮৫ সালের গণকর্মচারী (চাকরিচ্যুতি) অধ্যাদেশ এবং ২০১৬ সালের উদ্বৃত্ত সরকারি কর্মচারী আত্তীকরণ আইন বাতিল হবে।
সরকারি চাকরি আইনে শিক্ষানবীশকাল ও চাকরি স্থায়ীকরণ বিধি, প্রেষণ ও লিয়েন বিধি, বৈদেশিক বা বেসরকারি চাকরি গ্রহণ বিধি, উদ্বৃত্ত সরকারি কর্মচারী আত্তীকরণ বিধি, প্রশিক্ষণ নীতিমালা, উপস্থিতি বিধি, কর্মচারীর আচরণ এবং শৃঙ্খলা বিধি করার কথা বলা হয়েছে। এ সংক্রান্ত বিধি তৈরি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। সরকারি চাকরি আইনে ৬২টি ধারা ও ১৩টি অধ্যায় রয়েছে।
সরকারি চাকরি আইন বলা হয়েছে, কোনো সরকারি কর্মচারীকে ফৌজদারি মামলায় গ্রেফতার করতে সরকার বা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি নিতে হবে। আদালতে দণ্ডিত ও চাকরি থেকে বরখাস্ত হওয়া কোনো ব্যক্তিকে রাষ্ট্রপতি অব্যাহতি দিতে পারবেন এবং অনুরূপ আদেশের ফলে ওই কর্মচারী চাকরিতে পুনর্বহাল হতে পারবেন।
২০১৮ সালের ১৪ নভেম্বর সরকারি চাকরি আইনের গেজেট জারি হয়। এর আগে ২০১৮ সালের ২০ আগস্ট মন্ত্রিসভায় অনুমোদন এবং ২৪ অক্টোবর জাতীয় সংসদে পাস হয়।
এই আইন কার্যকর হলে ১৯৭৪ সালের অবসর আইন, ১৯৭৫ সালের চাকরি (পুনর্গঠন ও শর্তাবলী) আইন, ১৯৮৯ সালের সরকারি কর্মচারী (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ, সরকারি কর্মচারী, ১৯৮২ সালের গণকর্মচারী শৃঙ্খলা (নিয়মিত উপস্থিতি) অধ্যাদেশ, ১৯৮৫ সালের গণকর্মচারী (চাকরিচ্যুতি) অধ্যাদেশ এবং ২০১৬ সালের উদ্বৃত্ত সরকারি কর্মচারী আত্তীকরণ আইন বাতিল হবে।
সরকারি চাকরি আইনে শিক্ষানবীশকাল ও চাকরি স্থায়ীকরণ বিধি, প্রেষণ ও লিয়েন বিধি, বৈদেশিক বা বেসরকারি চাকরি গ্রহণ বিধি, উদ্বৃত্ত সরকারি কর্মচারী আত্তীকরণ বিধি, প্রশিক্ষণ নীতিমালা, উপস্থিতি বিধি, কর্মচারীর আচরণ এবং শৃঙ্খলা বিধি করার কথা বলা হয়েছে। এ সংক্রান্ত বিধি তৈরি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। সরকারি চাকরি আইনে ৬২টি ধারা ও ১৩টি অধ্যায় রয়েছে।
Comments
Post a Comment